শেরপুর-২ নকলা-নালিতাবাড়ী বিএনপির সকলের মধ্যমনি আলহ্বাজ জাহেদ আলী চৌধুরীর সুযোগ্য উত্তরসূরী জনাব ফাহিম চৌধুরী। যারা ফাহিম চৌধুরীকে সুসময়ের নেতা হিসেবে অপপ্রচার চালাচ্ছেন তারা মুলত ফাহিম চৌধুরীর নেতৃত্বের গুনাবলীতে তার ত্যাগের প্রতি মুগ্ধ না হয়ে বরং যোগ্য পিতার যোগ্য উত্তরাধিকারের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে, ফাহিম চৌধুরীর বিরুদ্ধে স্পষ্টত অপপ্রচারে লিপ্ত হচ্ছেন,যা নিন্দনীয়। দলীয় হাইকমান্ডের নির্দেশ না মেনে দলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন কূটবক্তব্য প্রদান করছেন, তারা মুলত গুপ্ত সংগঠনের মুনাফিকদের দেখানো পথে পা দিচ্ছেন ।ধানের শীষের জোয়ারকে বাধাগ্রস্ত করতে বিরোধী পক্ষের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে কর্মী সমর্থকদের আগ্রহ বা নির্বাচনী উৎসবকে বাধাগ্রস্থ করতেই এমন আচরন বলে মনে করেন স্থানীয়রা।মজলুম দলের কর্মী সমর্থকদের গনতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের দীর্ঘ রাজপথ থেকে প্রাপ্ত অর্জন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে এই নির্বাচনের ফলাফলকে প্রভাবিত করতে পারে বা কাঙ্খিত ফলাফল নির্ধারণে নেতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে, এমন কোন দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজ বা অপপ্রচার থেকে নিজেদের বিরত রাখতে আহ্বান জানান স্থানীয় জাতীয়তাবাদী নেতৃবৃন্দ ।
বিরোধিতাকারীদের অনেকেই যোগ্য হলেও তাদের পারিবারের অনেক সদস্য বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষে বিপক্ষে গুপ্ত বা সুপ্ত ভূমিকা পালন করে থাকেন বলে দলীয় নেতাকর্মীদের অনেকেই এ বিষয়ে একমত পোষণ করেছেন।
এ ব্যাপারে শেরপুর-২ নকলা-নালিতাবাড়ীর কৃতি সন্তান কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সদস্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক, ১/১১ এর সাহসী নেতা জিয়াউর রহমান বলেন, ‘বিভেদ সৃষ্টি করে জামায়াতের প্রার্থীকে সুযোগ তৈরি করে দেওয়ার অপচেষ্টাকারীদের অবহেলিত জনপদের জনগণ,কোনদিন ক্ষমা করবেন না। দীর্ঘ আন্দোলনের ফসল এই নির্বাচনে তৃণমূলের যে ত্যাগ রয়েছে,সেই ত্যাগের কথা বিবেচনা করে বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে দলীয় প্রার্থী ও প্রতীকের পক্ষে কাজ করার জন্য সকলের প্রতি উদাত্ত আহবান রইলো।’

